আলমগীর হোসেন সাগর, স্টাফ রিপোর্টার:
বর্তমান সময়ে সাংবাদিকতার জগতে যখন অনেকেই স্বার্থ ও প্রভাবের ভেলায় ভেসে যান, তখনো কিছু মানুষ নিজের বিবেক, নীতিবোধ ও সততার মশাল উঁচু করে সমাজের সামনে উদাহরণ হয়ে দাঁড়ান। এমনই একজন অনন্য, নীতিনিষ্ঠ ও নির্ভীক সাংবাদিক আব্দুল মালেক চৌকুশ।
তিনি শুধু একজন সংবাদকর্মী নন—তিনি সত্য অনুসন্ধানের এক নির্ভীক যোদ্ধা, যিনি সমাজের অন্ধকারে আলোর দিশা দেখান তার কলমের মাধ্যমে। তার লেখা প্রতিটি সংবাদে প্রতিফলিত হয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ, দুর্নীতির মুখোশ উন্মোচনের সাহস, এবং ন্যায়ের পক্ষে এক অদম্য অবস্থান।
মালেক চৌকুশের সাংবাদিকতা মানেই স্বচ্ছতা, সাহস ও সততার সমন্বয়। তিনি কখনো আপস করেন না, ভয় পান না। সমাজে যা বলা দরকার, সেটিই বলেন, তাতে যত বড় প্রভাবশালী গোষ্ঠীই ক্ষুব্ধ হোক না কেন। তার অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কারণে বহু অনিয়ম ও দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ্যে এসেছে, যা সমাজে ন্যায় প্রতিষ্ঠার লড়াইকে শক্তিশালী করেছে।
তবে পেশাগত জীবনের বাইরে তার আরও একটি মানবিক দিক রয়েছে—যা খুব কম মানুষ জানে।
রাতের গভীরে, যখন চারপাশ নিস্তব্ধ, তখনও আব্দুল মালেক চৌকুশ ছুটে যান অসহায়, দরিদ্র ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে। কোনো প্রচার ছাড়াই তিনি নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী সাহায্যের হাত বাড়ান, সমাজে নীরবে ছড়িয়ে দেন মানবতার আলো।
তার সহকর্মীরাও প্রায়শই অবাক হন—কীভাবে একজন মানুষ একসঙ্গে এতটা পেশাদার, সাহসী ও মানবিক হতে পারেন।
আব্দুল মালেক চৌকুশ বিশ্বাস করেন,
“সাংবাদিকতা কেবল পেশা নয়, এটি এক মহৎ দায়িত্ব—সমাজের বিবেক জাগ্রত রাখার এক পবিত্র অঙ্গীকার।”
তার প্রতিটি কাজের মধ্যে থাকে অনুসন্ধানী দক্ষতা, তথ্য যাচাইয়ের কঠোরতা, এবং জনস্বার্থকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়ার প্রতিশ্রুতি। হুমকি-ধমকি কিংবা চাপ কোনো কিছুই তাকে সত্যের পথে থেকে সরাতে পারে না।
এমন মানুষই সমাজে প্রকৃত পরিবর্তনের বার্তা দেয়।
সাংবাদিক আব্দুল মালেক চৌকুশ শুধু একজন সাংবাদিক নন—তিনি এক আলোকবর্তিকা, যিনি অন্ধকারে আলো ছড়ান, ন্যায়ের পাশে দাঁড়ান, এবং সমাজকে জাগিয়ে রাখেন সত্যের আলোয়।