1. admin@newsgrambangla.com : নিউজ গ্রামবাংলা :
শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ০২:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শেরপুরে বুদ্ধি প্রতিবন্ধি শিশু ধ/র্ষ/ণ মামলায় ধ-র্ষ-ক গ্রেফতার শেরপুরে বুপ্রেনরফিন ইনজেকশন গ্রহণের দায়ে দুই যুবকের ২ বছরের কারাদণ্ড টঙ্গীতে অবৈধ পলিথিন কারখানায় টাস্কফোর্সের অভিযান, জব্দ ৩ হাজার কেজি পলিথিন রাজশাহী বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানায় ৫০০ ফলদ গাছের চারা রোপণ পঞ্চগড়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে হামলা ও মামলা, সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন মধুপুরে কৃষি ও পরিবেশ সচেতনতায় সেমিনার, শিক্ষার্থীদের মাঝে চারা বিতরণ রাজশাহী বোর্ডে এসএসসিতে পাসের হার ৭৭.৬৩ শতাংশ, মেয়েদের সাফল্য বেশি ছাত্রদল নেতা সোহেল রানার আশু রোগমুক্তির জন্য দোয়ার আহ্বান শেরপুর সীমান্তে সাড়ে উনিশ লাখ টাকার ভারতীয় প্রসাধনী জব্দ পলাশবাড়ীতে ট্রমা সেন্টার বা বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে এলাকাবাসীর জোরালো আবেদন

নোয়াখালীতে টানা বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস বন্ধ ঘোষণা

নিউজ গ্রামবাংলা ডেস্ক :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫
  • ২৩ বার পড়া হয়েছে
ছবি প্রতিনিধি

মোঃ বেল্লাল হোসাইন নাঈম,
স্টাফ রিপোর্টার

নোয়াখালীতে গত ২৪ ঘণ্টায় ২২৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, অতিবৃষ্টির ফলে জেলার বিভিন্ন স্থানে পানি ১৯ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বেড়েছে। যদিও এখনো পানি বিপৎসীমার নিচে রয়েছে, তবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে জলাবদ্ধতা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

টানা বৃষ্টিতে জেলার সদর, চাটখিল, সোনাইমুড়ী, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট ও সুবর্ণচর উপজেলায় ব্যাপক জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। বসতবাড়ি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সড়ক ডুবে যাওয়ায় জনজীবনে চরম দুর্ভোগ নেমে এসেছে। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর, রামপুর ও চর এলাহী ইউনিয়নের ছোট ফেনী ও বামনী নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলো বৃষ্টির পাশাপাশি জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে। মুছাপুর ইউনিয়নের বেশিরভাগ সড়ক এখন পানির নিচে।

জেলা শহর মাইজদীর স্টেডিয়াম পাড়া, ডিসি সড়ক, হরিনারায়ণপুর, হাউজিংসহ বিভিন্ন এলাকা হাঁটু পানি ডুবে আছে। নিচতলা ও কাঁচা ঘরগুলোতেও পানি প্রবেশ করেছে, ফলে বাসিন্দারা পানিবন্দি অবস্থায় আছেন। এছাড়া বর্ষার কারণে শহরের বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় খানাখন্দ, যা মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।

এদিকে, জেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির ৯ জুলাইয়ের সভায় জানানো হয়, ১০ জুলাই থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত জেলার সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ থাকবে। তবে শিক্ষকরা স্কুলে উপস্থিত থাকবেন এবং প্রয়োজনে বিদ্যালয়গুলোকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হালিম সালেহী জানান, “টানা বৃষ্টির কারণেই পানি বাড়ছে। বৃষ্টি কমলেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।”
জেলা প্রশাসক খন্দকার ইসতিয়াক আহমেদ বলেন, “জলাবদ্ধতা ও বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমরা প্রস্তুত। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের মাঠে সক্রিয়ভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।”

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত নিউজ গ্রামবাংলা-২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট